শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় সাদা পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। এর আগে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন তিনি।
এদিকে সারাদেশে থেকে আগত নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে মুখরিত ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে তারা স্লোগান দিচ্ছেন।
শনিবার সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দোয়েল চত্বর, রমনা কালী মন্দির গেট ও টিএসসি এবং চারুকলার বিপরীত গেট দিয়ে মিছিল নিয়ে সম্মেলনস্থলে ঢুকতে দেখা গেছে নেতাকর্মীদের।
বেলা বাড়ার সঙ্গে নেতাকর্মীদের উপস্থিততে সম্মেলন রূপ নেয় জনসমুদ্রে। সম্মেলনস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, মৎস্যজীবি লীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতি লীগ এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সারাদেশের সাংগঠনিক জেলা থেকেও নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে।
সারাদেশে দেশে কাউন্সিলর ও ডেলিগের পাশাপাশি ইতোমধ্যে উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও সভাপতিমণ্ডলীর পরিষদের সদস্যরা। এছাড়া দলের সাধারণ সম্পাদকসহ দলের কার্যনির্বাহী কমিটির সব সদস্য উপস্থিত রয়েছেন।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশস্থল ও সম্মেলনস্থলে নিরাপত্তায় দিতে কড়া পাহায় রয়েছে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য সংস্থা। প্রবেশস্থলে নিরাপত্তার জন্য তল্লাশি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২০১৯ সালে সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল, ২০ ও ২১ ডিসেম্বর সেই সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।
মন্তব্য করুন