বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় এ নির্দেশ দেওয়া হয়।মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
সরকার জ্বালানির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এটি উনারা (জ্বালানি মন্ত্রণালয়) সব পরিষ্কার করবে।’
সাংবাদিকরা আজ মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের কাছে জানতে চেয়েছিলেন জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়ে মন্ত্রিসভা কোনো নির্দেশনা দিয়েছে কিনা। জবাবে তিনি বলেন, জ্বালানি তেলের বিষয়ে জ্বালানি মন্ত্রণালয় এবং বিপিসির চেয়ারম্যান ইতোমধ্যে সব কিছু বলেছেন। সেটি আজকে মন্ত্রিসভাকেও অবহিত করা হয়েছে। যেহেতু এটি কারিগরি বিষয়, তাই এ বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য জ্বালানি মন্ত্রণালয়কে বলে দেওয়া হয়েছে। তারা যে ব্রিফিং করেছে, সেটি যেন পুনরায় করা হয়। কিছু দিন পর পর যেন এটি করা হয়, সেটিও বলা হয়েছে।
আরো পড়ুন : ওসির সম্পদ অনুসন্ধানে রিট : ব্যারিস্টার সুমনকে দুদকে যেতে বললেন আদালত
এর আগে গত শুক্রবার রাতে সরকারের পক্ষ থেকে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা আসে। এতে ডিজেলের দাম লিটারে ৩৪ টাকা, অকটেনের দাম লিটারে ৪৬ টাকা আর পেট্রলের দাম লিটারে ৪৪ টাকা বাড়ানো হয়।
জ্বালানি তেলের দাম এত বাড়ায় জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। গণপরিবহণে ইতোমধ্যে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।
আর.ডিবিএস