ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির নেতা নির্বাচনে ক্রিস হিপকিনস দল থেকে মনোনীত একমাত্র প্রার্থী। তিনিই জেসিন্ডা আরডার্নের উত্তরসূরি হতে যাচ্ছেন। এ জন্য অবশ্য রবিবার তাকে দেশটির পার্লামেন্টে লেবার পার্টির আনুষ্ঠানিক সমর্থন পেতে হবে।
তবে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য তাকে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। জেসিন্ডা আনুষ্ঠানিকভাবে গভর্নর জেনারেলের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। এরপর গভর্নর জেনারেল রাজা তৃতীয় চার্লসের পক্ষ থেকে ক্রিসকে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেবেন।
২০০৮ সালে লেবার পার্টি থেকে ক্রিস হিপকিনস প্রথমবার পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হন। তাকে কভিড-১৯ মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় ২০২০ সালের নভেম্বরে। করোনা মোকাবেলায় তার নেওয়া পদক্ষেপগুলো ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে।
২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ে নিউজিল্যান্ডের পুলিশ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন ক্রিস হিপকিনস। এ ছাড়া তিনি শিক্ষা, জনসেবা মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
এর আগে শিক্ষামন্ত্রীর উপদেষ্টা ও দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্কের কার্যালয়েও কাজ করেছেন তিনি।
সূত্র : রয়টার্স